নদীয়ার হাঁসখালি নাবালিকা গণধর্ষণকাণ্ডে অভিযুক্তর বাড়িতে এলেন সিবিআইয়ের প্রতিনিধিদল। সম্পূর্ণ সিল করে দেওয়া হয় তার বাড়ি। উল্লেখ্য হাঁসখালির গাজনা গ্রাম পঞ্চায়েতের শ্যামনগর গ্রামে 14 বছরের এক নাবালিকাকে গণধর্ষণ করা হয়। তীব্র যন্ত্রণা এবং অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের ফলে সেই রাতেই ওই নাবালিকার মৃত্যু হয়। নাবালিকার পরিবারের অভিযোগ তাকে হুমকি দেখিয়ে তড়িঘড়ি কোনরকম ডেট সার্টিফিকেট ছাড়াই শ্মশানে দাহ করে দেওয়া হয়। ঘটনার 5 দিন পর হাঁসখালী থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করায় পরিবারের তরফ থেকে। ঘটনার প্রকাশ্যে আসতেই উত্তাল হয়ে ওঠে রাজ্য রাজনীতি। ঘটনার তদন্ত পার হাইকোর্টের নির্দেশে সিবিআইয়ের হাতে তুলে দেওয়া হয়। এদিন সিবিআই এর প্রতিনিধি দল প্রথমে মৃত নাবালিকার পরিবারের সঙ্গে দেখা করেন। দীর্ঘ কোন নাবালিকার মা-বাবার সঙ্গে কথা বলেন তারা। এর পরেই যেখানে ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছিল অর্থাৎ সোহেল গোয়ালীর বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দেয় তারা। এরপরই তালা ভেঙে ঘরে ঢকে। বেশ কিছু নমুনা সংগ্রহ করার পর আবার তারা চলে আসে। এরপরে সিবিআই এর ডিজি পুনরায় অভিযুক্তর বাড়িতে গিয়ে পুরো বাড়িটি সিল করে দেয়।