বাঙালির বারো মাসে তেরো পার্বণ ,তেমনি কার্তিক মাসের সংক্রান্তি আগের মঙ্গলবার বা শনিবার মঙ্গল পালন করেন আরংঘাটা মানুষ। চূর্ণী নদীর বুকে প্রদীপ ভাসিয়ে সংসার মঙ্গল রাখতে চলে রাতভর পূজার্চনা । কথিত আছে কার্তিক মাসের সংক্রান্তি আগের মঙ্গলবার বা শনিবার যে বার পড়বে সেই বারে প্রদীপ ভসালে সংসারে মঙ্গল ফিরে আসে। মূলত ,সেই সব কথা মাথায় রেখেই হরিদ্বারে হরকে পৌড়ি ঘাটের অনুকরনে প্রদীপ ভাসানোর রেওয়াজ। জনশ্রুতি রয়েছে জগতের মঙ্গল কামনায় লোকনাথ বাবা তিনি এই ব্রত পালন করতেন, আর সে কথা মাথায় রেখেই মঙ্গল ব্রত পালন করে সংসারে শান্তি আনেন আরংঘাটা মানুষেরা। সন্ধ্যা হতেই ভিড় জমে এই ঘাটে তারপর চলে পূজার্চনা । তারপর একে একে প্রদিপ ভাসানোর রেওয়াজ রয়েছে । লাখো প্রদ্বীপ প্রজ্বলিত হয়ে ওঠে চূর্ণী নদীতে। অন্ধকারের বুক চিরে আলোর রোশনাই ফুটে ওঠে চূর্ণী নদী কেউ দেখতে কেউবা প্রদীপ ভাষাতে করনা কে উপেক্ষা করেই গতকাল মাঝরাত পর্যন্ত।