Breaking
23 Dec 2024, Mon

বালাকোটের আতঙ্কবাদী ক্যাম্পে ৩০০ টি মোবাইল সক্রিয় ছিল- জানালো NTRO, যারা প্রমান চাইছিল তাদের জন্য বড় ঝটকা।

নিউজ ফ্ল্যাশ ডেক্স:- ২৬ শে ফেব্রুয়ারি ভারতের বায়ুসেনা পাকিস্থানের ঢুকে জইস-ই-মহম্মদ এর আতঙ্কবাদী ক্যাম্পের উপর স্ট্রাইক করেছিল যাতে ৩০০ এর বেশি আতঙ্কবাদী মারা গেছিল বলে খবর এসেছিল। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত আমাদের দেশের রাজনৈতিক ব্যাক্তিরা, বুদ্ধিজীবীরা এয়ার স্ট্রাইক নিয়ে প্রশ্ন তুলতে শুরু করে এবং আতঙ্কবাদী মারা গেছে তার প্রমান দেখানোর জন্য বলে। তবে যারা সেনা ও সরকারের কাছে প্রমান চাইছিল তাদের জন্য একটা বড় ঝটকা সামনে এসেছে। আসলে রাষ্ট্রীয় টেকনিক অনুসন্ধান কেন্দ্র জানিয়েছে যে এয়ার স্ট্রাইকের সময় বালাকোটের আতঙ্কবাদী ক্যাম্পে ৩০০ টি মোবাইল সক্রিয় ছিল। অর্থাৎ এয়ার স্ট্রাইকে কমপক্ষে ৩০০ জন আতঙ্কবাদী শেষ হয়েছে এটা নিশ্চিত।

আতঙ্কবাদী ক্যাম্পে আক্রমন করার সময় নিরাপত্তা সংস্থা টেকনিক্যাল সেরভিলান্স থেকে জেনেছিল যে আতঙ্কবাদী ক্যাম্পে ৩০০ টি মোবাইল সক্রিয় ছিল। NTRO জানিয়েছে যে বায়ুসেনার থেকে অনুমতি পাওয়া পর তারা আতঙ্কবাদী ক্যাম্পের ঘাঁটিগুলি সার্ভিল্যান্সের মধ্যে নিয়েছিল।

NTRO এর এই তথ্য প্রকাশ করার পর বায়ুসেনার উপর প্রশ্ন তোলা রাজনীতিবিদ ও বুদ্ধিজীবীরা সমস্যায় পড়বে তা নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই। পুলবামা হামালার পর ভারতীয় সেনা মিরাজ বিমান নিয়ে পাকিস্থানের জইস-ই-মহম্মদের ক্যাম্পের উপর এয়ার স্ট্রাইক চালিয়েছিল যাতে ৩০০ জন আতঙ্কবাদী শেষ হয়েছিল। যারা এয়ার স্ট্রাইকের উপর প্রশ্ন তুলেছিল তাদের জন্য স্যাটেলাইট ছবি ও এখন ৩০০ মোবাইল সক্রিয় ছিল তারও খবর সামনে এসে গেছে।

জানিয়ে দি, ভারত পাকিস্থানের মধ্যে এখন পরিস্থিতি উত্তপ্ত রয়েছে এবং এই পরিস্থিতিতে যারা সেনার কাজে সন্দেহ প্রকাশ করছে তারা ভেতর থেকে দেশকে দুর্বল করছে। কেন্দ্র সরকার ও সেনা একশন মুডে আছে, পাকিস্থানের ভূগোল বদলে দেওয়ার জন্য কাজ করছে কিন্তু দেশের মধ্যেই থাকা কিছুজন রাজনীতি করতে গিয়ে দেশকে দুর্বল করে তুলছে।

Developed by