নদীয়া : কৃত্রিম উপায়ে অনুকূল পরিবেশ এনে জারবেরা ফুলের চাষ করে মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা আয়ের দিশা দেখাচ্ছে নদীয়ার যুবক উজ্জ্বল দেবনাথ । নিজের জমিতে ১০০০ স্কয়ার ফুট জায়গায় যার বেলা ফুলের চাষ করে লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করছেন তিনি। দিন দিন হু হু করে বাড়ছে বেকার যুবক-যুবতীর সংখ্যা। হাতে শিক্ষার ডিগ্রি নিয়ে বর্তমানে কি কাজ করবেন তা ভেবেই দিশেহারা যুবক-যুবতীরা। অনেকে আবার পড়াশোনা করে কৃষি কাজ করবে এটা ভাবতেও পারে না। কিন্তু কৃষি মানেই ধান পাট চাষ নয়, কৃত্রিম উপায়ে আরো অন্য চাষ করে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করা যায় তার উদাহরণ নদীয়ার এই যুবক। নদীয়ার শান্তিপুর থানার চাঁদড়া এলাকার যুবক উজ্জ্বল বিশ্বাস। তিনিও উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত হওয়ার পর কোন কাজ না পাওয়াই হতাশ হয়ে পড়েছিলেন। অবশেষে জারবেলা ফুলের চাষের সন্ধান পান তিনি। এ বিষয়ে চর্চা করতে থাকেন পরবর্তীকালে তিনি। অবশেষে পুনে থেকে জারবেড়া ফুলের চারা এনে নিজের জমিতেই দশ হাজার স্কয়ার ফুটের চাষ করতে শুরু করেন তিনি। তিনি ১০ হাজার স্কয়ার ফুটের উপর একটি গ্রীন হাউজ তৈরি করেন। যেখানে শীততাপ নিয়ন্ত্রিত থাকবে। এরপরই শুরু করেন জার্বেলা ফুলের চাষ। এই জারবেড়িয়া ফুলের অনুকূল পরিবেশ মূলত ব্যাঙ্গালোরে। ব্যাঙ্গালোরে হাজার হাজার বিঘা জমির জারবেরা ফুলের চাষ হয়। এবার সেই অনুকূল পরিবেশ কৃত্রিম উপায়ে তৈরি করে নদীয়াতে ও চাষ হচ্ছে জারবেলা ফুলের। জারবেরা ফুল চাষী উজ্জ্বল বিশ্বাস জানান, আমার এই চাষে কৃত্রিম গ্রীন হাউস তৈরি করতে মূলত 10 থেকে 15 লাখ টাকা খরচ হয়েছিল। তবে সেই গ্রীনহাউজ হামেশাই কুড়ি বছর পর্যন্ত চালানো যেতে পারে। বিভিন্ন অনুষ্ঠান এবং বিবাহ সিজেন থাকলে এক একটা ফুল পাঁচ থেকে ছয় টাকা করে বিক্রি করা যায়। যার মাসিক আয় প্রায় লক্ষ টাকা ছাড়াতে পারে বলে দাবি তার। তবে এই ফুলের যত্ন এবং চর্চা খুব ভালোভাবে করতে হয়। গ্রীন হাউজের মাধ্যমে বিভিন্ন ভাবে জল দিতে হয় পাশাপাশি গরমের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেলে পাইপে করে সূক্ষভাবে জল দিতে হয় ফুল গাছে। পাশাপাশি কীটনাশক তো রয়েছেই বিভিন্ন সময় রাসায়নিক ও জৈবসার প্রয়োগ করতে হয় বলে জানান তিনি। উজ্জ্বল বিশ্বাস আরো বলেন আগামী দিনে কৃত্রিম উপায়ে বেকার যুবক-যুবতীরা এই কাজ করে আয় করতে পারবেন।
অরূপ কুমার মাজী, জেএনএফ, সরডিহা : বন্ধুদের সাথে স্নান করতে নেমে কংসাবতী নদীর জলে তলিয়ে গেল এক যুবক। ঘটনাটি ঘটেছে…
দুই বছরেরও বেশি সময় পরে বীরভূমে ফিরলেন অনুব্রত মণ্ডল। প্রথমে আসানসোল সংশোধনাগারে এবং তার পর প্রায় দেড় বছর দিল্লিতে তিহাড়…
করিনার সৌন্দর্যে প্রথম থেকেই মুগ্ধ ছিলেন পরিচালক। ‘হম দিল দে চুকে সনম’ ছবির জন্য তাঁর প্রথম পছন্দ ছিলেন করিনাই। কিন্তু…
আরজি কর-কাণ্ডের প্রতিবাদ মিছিলে কচিকাঁচা পড়ুয়ারা পা মেলিয়েছে কেন? এই প্রশ্ন তুলে রাজ্যের বেশ কয়েকটি স্কুলকে শোকজ় নোটিস পাঠিয়েছে শিক্ষা…
জেএনএফ, চুবকা : অবৈধভাবে বালি মজুত করার অভিযোগ পেয়ে ঝাড়গ্রাম ব্লকের শুকজোড়া এলাকায় মানিকপাড়া বিট হাউসের পুলিশকে সাথে নিয়ে হানা…