নোবেল সিলেকশন কমিটিতে ডাক পেলেন নরওয়ের অসলো বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসাবিজ্ঞানের গবেষক তথা বঙ্গসন্তান নদীয়ার গাংনাপুর এর ডক্টর অসীম দত্ত রায়। তার এই সাফল্যের খবর পেয়ে খুশি এলাকাবাসী খুশি তার গ্রামের বিদ্যালয়ের শিক্ষক শিক্ষিকারা। অসীম দত্ত নদীয়ার গাংনাপুর থানা গোপীনগর গ্রামের ছেলে। ছোটবেলা থেকে আর্থিক সংকটের মধ্যে পড়াশোনা করেছেন। গোপিনগর প্রাইমারি স্কুল থেকে তার পড়াশোনার পথ চলা শুরু। গাছের নিচেই স্কুলে গিয়ে পড়াশোনা করত সে। 40 বছর আগে হাজার 981 সালে অসীম বাবু চিকিৎসাবিজ্ঞানে উচ্চতর শিক্ষার জন্য আমেরিকা যান। তারপর তিনি বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক, মুখ্য বৈজ্ঞানিক এর ভূমিকা পালন করেছেন। তবে 2001 সাল থেকে তিনি অসলো বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করেছেন। তার নামে পাঁচটি আন্তর্জাতিক পেটেন্ট রয়েছে। দেশে নোবেল পুরস্কার কাকে দেওয়া হবে নিজেকে আড়াল রেখ এই সেই খোঁজ দিয়ে চলেছে অসীম দত্ত রায়। একজন বাঙালি সন্তানের এখনো সাফল্যে খুশি গোটা রাজ্য সহ নদীয়া জেলা বিশেষ করে গাংনাপুরের মানুষ। ছোটবেলায় তিনি যে স্কুলে পড়তেন সেই স্কুলের শিক্ষক শিক্ষিকারা জানাচ্ছেন আমরা অসীম বাবুর এই কৃতিত্বের গর্ববোধ করছি। তবে তার সঙ্গে কোনদিন দেখার সৌভাগ্য হয়নি। শুনেছি তিনি এই স্কুলেই পড়াশোনা করতেন কার্যত গাছের তলায়। এলাকাবাসী জানাচ্ছেন এখনো জোয়ার ভাটার টানে প্রায় প্রতিবছরই একবার করে তিনি বাড়িতে আসেন। আর বাড়িতে এলে সেই পুরনো যে বিদ্যালয় থেকে পথ চলা শুরু হয়েছিল সেই বিদ্যালয় এসে ঘুরে যান। তবে সূত্রে খবর গত দুই বছর করোনার কারণে তিনি বাড়ি ফিরতে পারেননি। কয়েক মাস পরে আবারও বাড়ি ফিরবেন বলে জানা গেছে।
অরূপ কুমার মাজী, জেএনএফ, সরডিহা : বন্ধুদের সাথে স্নান করতে নেমে কংসাবতী নদীর জলে তলিয়ে গেল এক যুবক। ঘটনাটি ঘটেছে…
দুই বছরেরও বেশি সময় পরে বীরভূমে ফিরলেন অনুব্রত মণ্ডল। প্রথমে আসানসোল সংশোধনাগারে এবং তার পর প্রায় দেড় বছর দিল্লিতে তিহাড়…
করিনার সৌন্দর্যে প্রথম থেকেই মুগ্ধ ছিলেন পরিচালক। ‘হম দিল দে চুকে সনম’ ছবির জন্য তাঁর প্রথম পছন্দ ছিলেন করিনাই। কিন্তু…
আরজি কর-কাণ্ডের প্রতিবাদ মিছিলে কচিকাঁচা পড়ুয়ারা পা মেলিয়েছে কেন? এই প্রশ্ন তুলে রাজ্যের বেশ কয়েকটি স্কুলকে শোকজ় নোটিস পাঠিয়েছে শিক্ষা…
জেএনএফ, চুবকা : অবৈধভাবে বালি মজুত করার অভিযোগ পেয়ে ঝাড়গ্রাম ব্লকের শুকজোড়া এলাকায় মানিকপাড়া বিট হাউসের পুলিশকে সাথে নিয়ে হানা…