ঝাড়গ্রাম নিউজ ফ্ল্যাশ ডেক্স:- মাটির প্রদীপ আগেই হার মেনেছে এলইডি আলোর কাছে। আধুনিক রঙিন আলোর নানা নকশার কাছে মাটির প্রদীপ, ডিবরি, কুপি এমনকী মোমবাতির বাজারও মার খাচ্ছে দিন দিন। ব্যতিক্রম শুধু ঝাড়গ্রামের ঐতিহ্যশালী দেওয়ালির পুতুল। প্রতিযোগিতায় এখনও অন্যদের সঙ্গে পাল্লা দিচ্ছে সে! দেওয়ালি উৎসবের সময় ঝাড়গ্রাম ও তার আশপাশে এখনও এই মাটির পুতুল ব্যবহৃত হয়। মাঝে এক সময় বিক্রি তলানিতে এসে ঠেকেছিল। বছর কয়েক হল ফের বিক্রি বেড়েছে। মৃৎশিল্পীর কথায়, “বৈদ্যুতিক আলোর দাপটে প্রদীপ-ডিবরির চাহিদা অনেকটাই কমেছে। দেওয়ালি পুতুল অবশ্য এখনও টিকে আছে। আগের বছর বিক্রি ভালই হয়েছে কিন্তু এ বছরও বিক্রি কেমন হবে সেটাই ভাবাচ্ছে মৃৎশিল্পীদের।
দেওয়ালি পুতুল তৈরিতে যেমন হাতের সূক্ষ কারুকার্য থাকে, তেমন চাক- ছাঁচেরও সাহায্য নেওয়া হয়। কোনও পুতুলে দু’টি হাত থাকে। আবার কোনও পুতুলে আবার আট- দশটিও হাত থাকে। এই পুতুলগুলোয় থাকে প্রদীপ বা ডিবরি বসানোর ব্যবস্থা। এক- একটির আবার এক-এক রকম উচ্চতা। দশ-বারো ইঞ্চি থেকে শুরু। দু’-তিন ফুটেরও হয়। অবশ্য এখন দু’-তিন ফুটের দেওয়ালি পুতুল খুব কমই তৈরি হয়।
মৃৎশিল্পীর কথায়, “বেশি উচ্চতার পুতুল অনেকে কিনতে চান না। তৈরি করলে পড়েই থাকে। তাই কেউ বরাত দিলেই দু’-তিন ফুটের পুতুল তৈরি করি। সাধারণত, ছোট পুতুলই বেশি বিক্রি হয়।” বৈচিত্র্যময় এই পুতুল শুধু ঝাড়গ্রাম ও আশেপাশের এলাকাতেই নয় কলকাতার বাজারেও ভালো চাহিদা রয়েছে। তাই বাংলার প্রাচীন এই মৃৎশিল্প পাল্লা দিচ্ছে আধুনিক চায়না লাইটের সঙ্গে।
অরূপ কুমার মাজী, জেএনএফ, সরডিহা : বন্ধুদের সাথে স্নান করতে নেমে কংসাবতী নদীর জলে তলিয়ে গেল এক যুবক। ঘটনাটি ঘটেছে…
দুই বছরেরও বেশি সময় পরে বীরভূমে ফিরলেন অনুব্রত মণ্ডল। প্রথমে আসানসোল সংশোধনাগারে এবং তার পর প্রায় দেড় বছর দিল্লিতে তিহাড়…
করিনার সৌন্দর্যে প্রথম থেকেই মুগ্ধ ছিলেন পরিচালক। ‘হম দিল দে চুকে সনম’ ছবির জন্য তাঁর প্রথম পছন্দ ছিলেন করিনাই। কিন্তু…
আরজি কর-কাণ্ডের প্রতিবাদ মিছিলে কচিকাঁচা পড়ুয়ারা পা মেলিয়েছে কেন? এই প্রশ্ন তুলে রাজ্যের বেশ কয়েকটি স্কুলকে শোকজ় নোটিস পাঠিয়েছে শিক্ষা…
জেএনএফ, চুবকা : অবৈধভাবে বালি মজুত করার অভিযোগ পেয়ে ঝাড়গ্রাম ব্লকের শুকজোড়া এলাকায় মানিকপাড়া বিট হাউসের পুলিশকে সাথে নিয়ে হানা…