ঝাড়গ্রাম নিউজ ফ্ল্যাশ ডেস্ক : উৎসব ফুরোয় না। দশমীর বাতাসে যখন বিদায়-বিষাদের সুর, বাঙালি মন ভারাক্রান্ত, তখনই দশেরা ঘিরে নতুন করে উৎসবে মাতে ঝাড়গ্রাম। রাবণ পোড়া দেখতে জড়ো হন হাজার হাজার মানুষ। এ বারও তার ব্যতিক্রম হয়নি। দশেরা উৎসবে গা ভাসালেন ছোট থেকে বড় সকলেই। রাবণ পোড়া ঘিরে উৎসাহে মেতেছে পুরাতন ঝাড়গ্রাম। সর্বত্র একটাই প্রার্থনা, অশুভকে শক্তিকে হারিয়ে জয়ী হোক শুভ শক্তি।প্রস্তুতিটা শুরু হয়েছিল কয়েকদিন আগেই। পুরাতন ঝাড়গ্রামের আরএমএস ময়দানের পাশে ফাঁকা জায়গায় তৈরি হয়েছে রাবণের মুখোশ। মুখোশের মধ্যে থাকে আতসবাজি। তিরের আগুন রাবণের বুকে এসে লাগে। ক্রমে আগুন ছড়ায় দশাননের সর্বাঙ্গে। পুড়ে ছাই হয় দশটি মাথা। পুরো এলাকা আলোর রোশনাইয়ে ভরে ওঠে। উৎসব প্রাঙ্গণে উপস্থিত ছিলেন ঝাড়গ্রাম রাজ পরিবারের উত্তরসূরি তথা প্রাক্তন পৌরপিতা দুর্গেশ মল্লদেব, জয়দীপ মল্লদেব, ঝাড়গ্রাম জেলার পুলিশ সুপার অমিতকুমার ভরত রাঠোর,ঝাড়গ্রামের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বিশ্বজিৎ মাহাতো সহ বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ।
অকাল বোধন করে রাবণের সঙ্গে যুদ্ধে নেমেছিলেন রামচন্দ্র। রাবণ বধ হয়েছিল দশমীতে। সে জন্য দুর্গাপুজোর দশমীর সন্ধ্যায় ঘটা করে বহু জায়গায় হয় রাবণ পোড়া। রাবণের একটি বড় কাঠামো তৈরি করে তার মধ্যে ঠেসে দেওয়া হয় নানা ধরনের বাজি। রাবণ পোড়া শুরু হলে সেই বাজি ফাটতে থাকে সশব্দে। এই উৎসব মূলত উত্তর ভারতের হলেও ঝাড়গ্রাম জেলার পুরাতন ঝাড়গ্রাম, লালগড়ের মতো বেশ কিছু জায়গায় দীর্ঘকাল ধরে এই প্রথা চলে আসছে।
অরূপ কুমার মাজী, জেএনএফ, সরডিহা : বন্ধুদের সাথে স্নান করতে নেমে কংসাবতী নদীর জলে তলিয়ে গেল এক যুবক। ঘটনাটি ঘটেছে…
দুই বছরেরও বেশি সময় পরে বীরভূমে ফিরলেন অনুব্রত মণ্ডল। প্রথমে আসানসোল সংশোধনাগারে এবং তার পর প্রায় দেড় বছর দিল্লিতে তিহাড়…
করিনার সৌন্দর্যে প্রথম থেকেই মুগ্ধ ছিলেন পরিচালক। ‘হম দিল দে চুকে সনম’ ছবির জন্য তাঁর প্রথম পছন্দ ছিলেন করিনাই। কিন্তু…
আরজি কর-কাণ্ডের প্রতিবাদ মিছিলে কচিকাঁচা পড়ুয়ারা পা মেলিয়েছে কেন? এই প্রশ্ন তুলে রাজ্যের বেশ কয়েকটি স্কুলকে শোকজ় নোটিস পাঠিয়েছে শিক্ষা…
জেএনএফ, চুবকা : অবৈধভাবে বালি মজুত করার অভিযোগ পেয়ে ঝাড়গ্রাম ব্লকের শুকজোড়া এলাকায় মানিকপাড়া বিট হাউসের পুলিশকে সাথে নিয়ে হানা…