জেএনএফ ওয়েব ডেস্ক :- আন্তর্জাতিক বাজারে মহামূল্যবান একটি তক্ষককে উদ্ধারের ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে কোচবিহার শহরে। আজ কোচবিহার শহরের নিউটাউন এলাকার বাসিন্দা জয় দাসের বাড়ির পেছন থেকে ওই তক্ষকটি উদ্ধার করেন পশুপ্রেমী সংগঠনের কর্মীরা। পরে ওই তক্ষকটিকে বনদফতরের কর্মীদের হাতে তুলে দেওয়া হয়।
বাড়ির মালিক জয় দাস জানিয়েছেন, এদিন ঘরের জানালা খুললে একটি পুঁই শাক গাছে ওই তক্ষকটিকে দেখতে পান। প্রথম দিকে সন্দেহ হওয়ায় পরিচিত একজনকে জানিয়ে পশুপ্রেমী সংগঠনের কর্মীদের বাড়িতে ডেকে নিয়ে আসেন। তাঁরাই সেটিকে তক্ষক বলে জানিয়ে সেটাকে উদ্ধার করে। পরে পশুপ্রেমী সংগঠনের কর্মীরা বন দফতেরর কর্মীদের ডেকে ওই তক্ষকটিকে তাদের হাতে তুলে দেন।
পশুপ্রেমী সংগঠনের কর্মী অভিজিৎ আইচ বলেন, “আমরা প্রথমে দেখেই বুঝতে পারি এটি তক্ষক। মূলত ডুয়ার্সে দেখা গেলেও কোচবিহারেও এক সময় জঙ্গল থাকায় এখানেও তক্ষক দেখা যেত। এখন সংখ্যায় অনেক কমে গেলেও এখনও কিছু রয়েছে, মূলত সুপারি বাগান, পরিত্যক্ত বাড়িতে তক্ষকদের দেখা যায়। প্রায় হারিয়ে যাওয়া এই প্রাণীটিকে রক্ষা করতে সাধারণ মানুষকে সচেতন হতে হবে।”বিট অফিসার মহেশ কুমার বাল্মীকি বলেন, “তক্ষক বলেই মনে হচ্ছে। তবে খুবই ছোট। আমরা ল্যাবে পরীক্ষার পর তক্ষক হলে যথাযথ জায়গায় ছেড়ে দিয়ে আসবো।”
আন্তর্জাতিক বাজারে তক্ষক মহামূল্যবান। মূলত নেপাল হয়ে এই তক্ষক চিনে পাচার করা হয়ে থাকে। ইতিমধ্যেই বন দফতর পাচার করার পথে বহু তক্ষক উদ্ধার ও পাচারকারীদের গ্রেপ্তার করেছে। এবার সেই তক্ষকের দেখা মিলল কোচবিহারে। উদ্ধারের সময় ওই খবর ছড়িয়ে পড়ায় প্রতিবেশীরা এসে সেখানে ভিড় জমাতে শুরু করে।
অরূপ কুমার মাজী, জেএনএফ, সরডিহা : বন্ধুদের সাথে স্নান করতে নেমে কংসাবতী নদীর জলে তলিয়ে গেল এক যুবক। ঘটনাটি ঘটেছে…
দুই বছরেরও বেশি সময় পরে বীরভূমে ফিরলেন অনুব্রত মণ্ডল। প্রথমে আসানসোল সংশোধনাগারে এবং তার পর প্রায় দেড় বছর দিল্লিতে তিহাড়…
করিনার সৌন্দর্যে প্রথম থেকেই মুগ্ধ ছিলেন পরিচালক। ‘হম দিল দে চুকে সনম’ ছবির জন্য তাঁর প্রথম পছন্দ ছিলেন করিনাই। কিন্তু…
আরজি কর-কাণ্ডের প্রতিবাদ মিছিলে কচিকাঁচা পড়ুয়ারা পা মেলিয়েছে কেন? এই প্রশ্ন তুলে রাজ্যের বেশ কয়েকটি স্কুলকে শোকজ় নোটিস পাঠিয়েছে শিক্ষা…
জেএনএফ, চুবকা : অবৈধভাবে বালি মজুত করার অভিযোগ পেয়ে ঝাড়গ্রাম ব্লকের শুকজোড়া এলাকায় মানিকপাড়া বিট হাউসের পুলিশকে সাথে নিয়ে হানা…