ঝাড়গ্রাম নিউজ ফ্ল্যাশ ডেস্ক : শাল মহুয়ায় ঘেরা ঝাড়গ্রাম জেলার একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পর্যটনস্থল হল বেলপাহাড়ি কাঁকড়াঝোড়। শান্ত মনোরম পরিবেশের একমাত্র পছন্দের ঠিকানা হল বেলপাহাড়ির কাঁকড়াঝোড়। ২০০৪ সাল থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত ঝাড়গ্রাম জেলায় মাওবাদী প্রভাব থাকার জন্য পর্যটকরা মুখ ফিরিয়ে নিয়েছিলেন বেলপাহাড়ি থেকে। কিন্তু মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার আসার পর ফের পর্যটকদের আনাগোনা শুরু হয়। পর্যটকদের থাকার জন্য বা রাত্রিবাসের জন্য গড়ে তোলা হয় একাধিক বেসরকারি অতিথি নিবাস, হোম স্টে, টেন্ট ক্যাম্প। কিন্তু এই প্রথম পর্যটকদের কথা মাথায় রেখে জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে এবং বাঁশপাহাড়ি গ্রাম পঞ্চায়েতের সহযোগিতায় ৫২ লক্ষ টাকা খরচ করে তৈরি করা হল সরকারি অতিথি নিবাস। বুধবার অতিথি নিবাসের উদ্বোধন করেন ঝাড়গ্রামের জেলাশাসক আয়েশা রানি এ। উপস্থিত ছিলেন বাঁশপাহাড়ি গ্রাম পঞ্চায়েতের নির্মাণ সহায়ক সুদীপ গিরি। যিনি এই অতিথি নিবাসের নকশা তৈরি করেছেন। এই অতিথিশালাতে মোট ৮ জন পর্যটক একসঙ্গে থাকতে পারবেন। ঝাড়গ্রামের জেলাশাসক আয়েশা রানি এ বলেন,‘এই রকম অতিথিশালা নির্মাণের ফলে পর্যটকদের আসা-যাওয়ার পরিমাণ আরো বাড়বে। এর ফলে আমাদের ঝাড়গ্রাম জেলার পর্যটন ব্যবস্থা আরো উন্নত হবে। দীর্ঘ ১৬ বছর পর এই বন বাংলো তৈরির ক্ষেত্রে আমি ওতোপ্রোত ভাবে জড়িয়ে ছিলাম। নিজের বাড়ি বানানোর মত করে এই কাজের দেখভাল করেছি আমাদের পুরো টিম মিলে।’
অরূপ কুমার মাজী, জেএনএফ, সরডিহা : বন্ধুদের সাথে স্নান করতে নেমে কংসাবতী নদীর জলে তলিয়ে গেল এক যুবক। ঘটনাটি ঘটেছে…
দুই বছরেরও বেশি সময় পরে বীরভূমে ফিরলেন অনুব্রত মণ্ডল। প্রথমে আসানসোল সংশোধনাগারে এবং তার পর প্রায় দেড় বছর দিল্লিতে তিহাড়…
করিনার সৌন্দর্যে প্রথম থেকেই মুগ্ধ ছিলেন পরিচালক। ‘হম দিল দে চুকে সনম’ ছবির জন্য তাঁর প্রথম পছন্দ ছিলেন করিনাই। কিন্তু…
আরজি কর-কাণ্ডের প্রতিবাদ মিছিলে কচিকাঁচা পড়ুয়ারা পা মেলিয়েছে কেন? এই প্রশ্ন তুলে রাজ্যের বেশ কয়েকটি স্কুলকে শোকজ় নোটিস পাঠিয়েছে শিক্ষা…
জেএনএফ, চুবকা : অবৈধভাবে বালি মজুত করার অভিযোগ পেয়ে ঝাড়গ্রাম ব্লকের শুকজোড়া এলাকায় মানিকপাড়া বিট হাউসের পুলিশকে সাথে নিয়ে হানা…